Baligha.com
লতিফুর রহমান
গল্পটি ছিল এমন........... …..…
চলুন আপনাদের আজ আমাদের এক বিজনেস আইকন বা নক্ষত্রের গল্প শুনাই। দাদা ওয়ালিয়া রহমানের জন্ম কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের চিওড়া গ্রামে
কোন একটা অসুক হওয়ায় কোব ছোটবেলায় চলেজান জলপাইগুড়ি তে মামার কাছে সেখানে আইন পাস করে আইনি পেশা শুরু করেন।
১৮৮৫ সালে সেখানে কিছু জমি কিনে চা বাগান শুরু করেন। পেয়েছিলেন খান বাহাদুর উপাধি বাবা মুজিবুর রহমানের জন্ম সে খানেই লেখা পড়া শেষ করে আসামের তেজ পুর ফিরে সেখানেই জমি কিনে চা বাগান তৈরি করেন বাবাও খান বাহাদুর উপাদি পান দেশ বাগের পর চলে আসেন ঢাকায়।
১৯৫১ বা ১৯৫২ সালের দিকে সিলেটে নতুন করে চা বাগান করেন ভৈরব আশুগঞ্জ এলেকা জুড়ে শুরু করলেন পাটের ব্যবসা ১৯৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হিন্দু - মুসলমানরা দাঈার মতো উওপ্ত সময়ে আমাদের নক্ষত্র ফিরে এলেন ঢাকায় এসেই ডুকে গেলেন বাবার ডব্লিউ রহমান জুট মিলে সেখানে ট্রেনি হিসাবে কাজ শুরু করেন ১৯৬৬ সালে।
দেড় বছর কাজ শিকার পর এক জন নির্বাহী হিসাবে যোগ দেন মূলত প্রসাশন টা দেখতেন তিনি এভাবেই চললো ১৯৭১ পর্যন্ত।
মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে দেশ স্বাধীন হবার পর সব কিছু জাতীয় করন করা হলো এর মধ্যে পাট কলও ছিই। সম্ভবত তকন বেশিবাগ চা শিল্পের মালিকানা ব্রিটিশদের থাকায় এই শিল্প জাতীয়করণের আওতায় পড়ল
না।
সে সময় চা পুরটাই যেত পশ্চিম পাকিস্তানে বাইরের সাথে ব্যবসা করার সুযোগ ছিল না চা কিভাবে রপ্তানি করতে হয় তাও তার জানা ছিল না
রাতারাতি অবস্তা পাল্টে গেলো।ঢাকায় তাদের নিজস্ব বাড়ি ছিল চা বাগানো ছিল কিন্তু হাতে কোন নগদ টাকা ছিল না। অন্যদিকে দিনে দিনে অবিক্রিত চায়ের স্তূপ জমছিল।
তার একটা অফিস ছিল মতিঝিলে কিন্তু সরকারি ভাবে জাতীয়করন করায় অফিসের ফার্নিচার পর্যন্ত সরকারি সম্পদ হয়ে গেল জচ কোটের পিছরে ফর্নিচার ভাড়া দেওয়ার দোকান থেকে কিছু প্রয়োজনিয় ফার্নিচার ভাড়া নিল এমন কি নিজের ঘরের পাখাটাও পর্যন্ত খুলে নিয়ে নিজের অফিসে লাগিয়েছেন।
বেশ অবস্হা পন্ন কারো যে হঠাৎ করে সব কিছুই যে চলে যেতে পারে তা তখনি তিনি প্রথম টের পেলেন তিনি মনে করেন এটা ছিল তার জীবনের একটা বড় শিক্ষা ১৯৭২ সালের শেষের দিকে রেনে বারনার নামের এক সুইস ভদ্রলোকের সাথে পরিচয় হলে তাঁকে নিয়ে গেলেন নিজেদের চা বাগানে অবস্তা তখন দারুণ।
বিক্রি করতে না পারা সব চা সেখানে পড়ে আছে সব দেখে তিনি দেশে ফিরে যোগাযোগ করলেন বাবার ব্যবসায়িক লেনদেনের সুখ্যাতির কারণে বিনা মার্জিনে ৫০ লক্ষ টাকা ঋন নিয়ে ১৯৭৪ সালে লেদারলেন্ডের রটারডাম ভিক্তিক ভ্যান রিসের সাথে করলেন চায়ের ব্যবসা
এর পর আর তাকে পিছনে ফিরে থাকাতে হয়নি শুদুই এগিয়ে গেছেন এগিয়ে যাওয়া এই মানুষটা অর্থাৎ এতক্ষণ ধরে আপনাদের যে বিজনেস আইকনের গল্প শুনাচ্ছিলাম।
তিনি আর কেউ নন আমাদের সকলের প্রিয় সৎ ও নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ী লতিফুর রহমান
লতিফুর রহমান দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পএিকাদ্বায়ের প্রতিষ্টাতা এবং বাংলাদেশের বাজারে আন্তর্জাতিক পাস্টফুড চেইন পি
ৎজা হাট প্রচলনের জন্য সমাধিক পরিচিত বর্ণাঢ্য কর্মজীবন ব্যবসায়ে দৈনিকতা ও সামাজিক দায়বদ্বতার স্বীকৃতিস্বরুপ।
তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বিজনেস ফর পিস অ্যাওয়ার্ড এই বিজনেস ফর পিস অ্যাওয়ার্ড ব্যবসা বানিজ্যে নোবেল পুরষ্কার হিসাবে পরিচিত
১৯৭২সালে যখন লতিফুর রহমান যখন সব কিছু নতুন কর শুরু করে ছিলেন তখন তার সাথে কাজ করতেন মাএ পাঁচ জন
ট্রান্সকম প্রকিষ্টানে এখন কাজ করে ১০ লক্ষের ও বেশি মানুষ ।
৫০ লক্ষ টাকা ব্যাংকঋণ সিয়ে শুরু করা এই প্রতিষ্টনের এখন বার্ষিক লেনদেন সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকাররও বেশি লতিফুর রহমান আমাদের দেখিছেন কিভাবে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করেও অনেক উপরে উটে আসা যায়।
👉👉(শিক্ষাঃ আমরা প্রত্যাশা করি আমাদের তরুণেরা তাঁর দেখানো পতেই হাটবেন আর অৎত পথ থেকে বিরত থাকবেন জীবনে একবার গেরে গেলে বার বার যে হারবেন এমন টা কোন কথা নেই এক বার হেরেছিলন তো কি হয়েঝে আবার চেষ্টা করবেন একবারে না হলে বার বার চেষ্টা করবেন সফল একদিন আপনি নিশ্চয়ই হবেন👍)👈👈
👇👇👇👇👇👇👇👇
আমাদের গল্প গুলো আপনানাদের কেমন লাগে তা আমাদের কমেন্ট করে জানান
আর আমাদের গল্প গুলো ভালো লাগলে বা আমাদের গল্পের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের কে সাবস্ক্রাইব করে আমাদের পাসেই থাকুন।
আপনারা চাইলেই আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ কানেক্টেড হতে পারেন।
💝💝💝💝💞💞ধন্যবাদ ❤❤❤💝💝 😐বালিঘর টিম 😐
0 Comments